ভরা বর্ষায় মহামায়ায় গিয়েছেন। Mohamaya Lake । মহামায়া লেক ।অন্যরকম অভিজ্ঞতা।ভরা বর্ষায় মহামায়ায় গিয়েছেন। Mohamaya Lake । মহামায়া লেক ।অন্যরকম অভিজ্ঞতা।ভরা বর্ষায় মহামায়ায় গিয়েছেন। Mohamaya Lake । মহামায়া লেক ।অন্যরকম অভিজ্ঞতা।হামায়া হ্রদ বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম হৃদ।[১] এর আয়তন প্রায় ১১ বর্গ কিলোমিটার।[১]
অবস্থান
চট্টগ্রাম শহর থেকে ৪৫ কিলোমিটার উত্তরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলার ৮ নম্বর দুর্গাপুর ইউনিয়নের ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে দেড়/দুই কিলোমিটার পূর্বে পাহাড়ের পাদদেশে এর অবস্থান।[২]
সেচ প্রকল্প
মহামায়া হ্রদ সেচ প্ৰকল্প
মহামায়া হ্রদ
এই এলাকার জলাবদ্ধতা ও পাহাড়ি ঢল নিরসন এবং শুষ্ক মৌসুমে কৃষিখাতে সেচ সুবিধার লক্ষ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ড মহামায়া সেচ প্রকল্পের অংশ হিসেবে ১৯৯৯ সালে উক্ত মহামায়া খালের ওপর স্লুইস গেট স্থাপন করে। তৎকালীন সড়ক ও জনপথের মহাসড়কের অধিগ্রহণের অংশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধিগ্রহণ অংশে স্লুইস গেট অপারেটিংয়ের জন্য সেখানে সড়ক নির্মাণ করে পাউবো। তখনকার সময়ে সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য মিরসরাই উন্নয়ন সংসদ নামের স্থানীয় সামাজিক উন্নয়ন সংগঠন সড়কের দু’পাশে শতাধিক গাছ রোপণ করে।[৩] ২০১০ সালের ২৯ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহামায়া সেচ প্রকল্প উদ্ভোধন করেন। উদ্বোধনের পর পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং মৎস্য বিভাগ পর্যায়ক্রমে এই হ্রদ প্রায় ৩০ টন পোনা অবমুক্ত করে।[৩] মহামায়া লেক চট্টগ্রামের মিরসরাই এ অবস্থিত। বলা হয়ে থাকে, এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃত্রিম হৃদ। এর আয়তন প্রায় ১১ বর্গ কিলোমিটার। মহামায়া কৃত্রিম লেক ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের রূপে ও মাধুর্যে মুগ্ধ করেছে।
Somoy News
ওয়েব ডেস্ক
মিরসরাই উপজেলার ৮ নম্বর দুর্গাপুর ইউনিয়নের ঠাকুরদিঘী বাজার থেকে দুই কিলোমিটার পূর্বে পাহাড়ের পাদদেশে মহামায়া লেক অবস্থিত।
পাহাড়ের কোলঘেঁষে আঁকাবাঁকা লেকটি অপরূপ সুন্দর। ছোট-বড় অসংখ্য পাহাড়ের মাঝখানে অবস্থিত মহামায়া লেকের অন্যতম আকর্ষণ পাহাড়ি ঝরনা। স্বচ্ছ পানির জলাধারের চার পাশ সবুজ চাদরে মোড়া। মনে হয়, কোনো সুনিপুণ শিল্পীর কারুকাজ।
এই লেকে কায়াকিং করারও সুযোগ রয়েছে। ঘুরে বেড়াতে পারবেন মহামায়া লেকের ৮ কিলোমিটার এলাকায়। কায়াকিং-এর জন্য ঘন্টা প্রতি খরচ হবে ৩০০ টাকা। ছাত্রদের জন্য এই খরচ ২০০ টাকা। তবে স্টুডেন্ট আইডি কার্ড দেখাতে হবে। এক কায়াকে চড়া যাবে ২ জন।
সকাল ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত কায়াকিং করা যায়। কায়াকে ওঠা সবার জন্য লাইফ জ্যাকেট থাকে, তাই যারা সাঁতার পারেন না তারাও কায়াকিং করতে পারবেন।
এছাড়া মহামায়া লেকে ঘুরে বেড়ানোর জন্য ইঞ্জিনচালিত বোট আছে। মাঝারি মাপের ইঞ্জিনচালিত বোটে ঘন্টা প্রতি ভাড়া পড়বে ৮০০-১০০০ টাকা। একসাথে ৮-১০ জন উঠতে পারবেন এই বোটে। আর বড় বোটে ঘন্টা প্রতি ভাড়া পড়বে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা। এসব বোটে একসাথে ১৫-২০ জন উঠতে পারবেন।
পিকনিকের জন্য মহামায়া
...
https://www.youtube.com/watch?v=fL3S6KJTUgE